প্রশ্ন আসসালামু আলাইকুম আমার প্রশ্ন হল দুধ ভাতিজির বোনকে বিবাহ করা জায়েজ কিনা? উত্তর وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته بسم الله الرحمن الرحيم দুধ ভাইয়ের মেয়ে মানে দুধ ভাতিজী। সেই দুধ ভাতিজীর আপন বোনতো দুধ ভাতিজীই হয়ে থাকে। সুতরাং তাকে বিবাহ করা জায়েজ নয়। যেমন আপন ভাইয়ের মেয়েকে বিবাহ করা …
আরও পড়ুনদুই বা আড়াই বছর পরেও সন্তান তার মায়ের বুকের দুধ পান করতে পারবে?
প্রশ্ন From: রুমা বিষয়ঃ সন্তান প্রশ্নঃ দুই বা আড়াই বছর পরেও সন্তান তার মায়ের বুকের দুধ পান করতে পারবে? উত্তর بسم الله الرحمن الرحيم না। পারবে না। নিষিদ্ধ। وَالْوَالِدَاتُ يُرْضِعْنَ أَوْلَادَهُنَّ حَوْلَيْنِ كَامِلَيْنِ ۖ لِمَنْ أَرَادَ أَن يُتِمَّ الرَّضَاعَةَ ۚ [٢:٢٣٣] আর সন্তানবতী নারীরা তাদের সন্তানদেরকে পূর্ন দু’বছর দুধ খাওয়াবে, যদি দুধ …
আরও পড়ুনশিশুদের কতদিন পর্যন্ত মায়ের দুধপানের অনুমতি রয়েছে?
প্রশ্ন ছেলে ও মেয়ে শিশুকে কতদিন পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করানোর অনুমতি আছে? উত্তর بسم الله الرحمن الرحيم দুই বছর পর্যন্ত ছেলে ও মেয়ে শিশুদের মায়ের দুধ পান করানোর অনুমতি রয়েছে। [ফাতাওয়া শামী-৪/৩৯৩] وَالْوَالِدَاتُ يُرْضِعْنَ أَوْلَادَهُنَّ حَوْلَيْنِ كَامِلَيْنِ ۖ لِمَنْ أَرَادَ أَن يُتِمَّ الرَّضَاعَةَ ۚ [٢:٢٣٣ আর সন্তানবতী নারীরা তাদের সন্তানদেরকে পূর্ণ …
আরও পড়ুনমা সন্তানকে সর্বোচ্চ কতদিন পর্যন্ত বুকের দুধ পান করাতে পারবে?
প্রশ্ন আসসালামু আলাইকুম, বাচ্চাকে সর্বোচ্চ কত বছর বয়স পর্যন্ত দুধ পান করানো যাবে ? সোহানা জামান, ৩৯ পূর্ব রামপুরা,ঢাকা। উত্তর وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته بسم الله الرحمن الرحيم সর্বোচ্চ দুই বছর পর্যন্ত দুধ পান করানো যাবে। وَالْوَالِدَاتُ يُرْضِعْنَ أَوْلَادَهُنَّ حَوْلَيْنِ كَامِلَيْنِ ۖ لِمَنْ أَرَادَ أَن يُتِمَّ الرَّضَاعَةَ ۚ [٢:٢٣٣] আর সন্তানবতী …
আরও পড়ুনকত বয়সে এবং কতটুকু দুধ পান করলে দুধপান সম্পর্কিত হুরমতের বিধান আরোপিত হবে?
প্রশ্ন ১.কোন বাচচা তার দুধমার বোটা গালে প্রবেশ করালে হুরমতে রেজায়াত ছাবিত হবে কি? ২.সামী তার স্ত্রীর বোডা চুষলে বা দূধ পান করলে হুরমত ছাবিত হবে কিনা। উত্তর بسم الله الرحمن الرحيم কিছু মনে করবেন না। প্রশ্ন করার আগে দয়া করে শালীন শব্দ চয়নের দিকে খেয়াল রাখার চেষ্টা করুন। উপরোক্ত …
আরও পড়ুনবয়স্ক ব্যক্তিকে দুধপান করানো সম্পর্কিত একটি হাদীসের ব্যাখ্যা
প্রশ্ন عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: جَاءَتْ سَهْلَةُ بِنْتُ سُهَيْلٍ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللهِ، إِنِّي أَرَى فِي وَجْهِ أَبِي حُذَيْفَةَ مِنْ دُخُولِ سَالِمٍ وَهُوَ حَلِيفُهُ، فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَرْضِعِيهِ»، قَالَتْ: وَكَيْفَ أُرْضِعُهُ؟ وَهُوَ رَجُلٌ كَبِيرٌ، فَتَبَسَّمَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ: …
আরও পড়ুন