গণতন্ত্র। ইসলামী শাসন ব্যবস্থার বিপরীত মানবরচিত এক মতবাদের নাম। যেখানে শিক্ষত আর গণ্ডমুর্খের সমান মূল্যায়ন।দেশ জাতি সম্পর্কে পূর্ণ ওয়াকিফহালের মতামত আর দেশ জাতির হালাত সম্পর্কে সম্পূর্ণ বেখবর আম জনতা যেখানে একই বিচারকের চেয়ারে অলংকৃত।
মগের মুলুকে দুধ আর পানির মূল্য একই। হীরা আর রাস্তার পাথরের দাম সমমানের।
এমনি উদ্ভট এক পদ্ধতির নাম গণতান্ত্রিক নির্বাচন।
কী করবেন? কী করা উচিত? “না ভোট” দিবেন? নাকি ভোটই দিবেন না।
ভোট না দিয়ে ফায়দা কতটুকু?
তুলনামূলক ভাল মানুষের নেতৃত্বের আশায় ইচ্ছে না থাকা সত্বেও, মানবরচিত মতবাদের উদ্ভট পদ্ধতি জেনেও আমরা ভোট দিতে যাই। কিন্তু আশা কি পূর্ণ হয়?
সামনে আসছে সেই কিম্ভূতকিমাকার নির্বাচন। চায়ের স্টলে, আড্ডায়, টিভির টকশো আর পত্রিকার পাতা সরগরম নির্বাচন ঝড়ে।
কাকে দেখতে চাই দেশ ও জাতির নেতা হিসেবে?
হিসেব কষে পা বাড়াই।
আমার আপনার কাছে বিএনপি আওয়ামীলীগ মানদণ্ড নয়, ধর্মভীরু, দেশ প্রেমিক, ন্যায়পরায়ন নেতা হোক আমাদের কাঙ্ক্ষিতজন।
আল্লাহ সহজ করে দিন। আমীন।