প্রশ্ন বিষয়ঃ বিয়ে প্রশ্নঃ হুজুর আসসালামু আলাইকুম। আমরা দুজন সম্পর্ক করে বিয়ে করেছি,উভয় পরিবারকে না জানিয়ে। গুনাহ হবে ভেবে দীর্ঘ দিন সম্পর্ক না করে নিজেরা বিয়ে করে নিয়েছি,স্বাক্ষীগনের উস্থিতিতে এবং শরিয়ত সম্মত ভাবে। পরিবারকে জানাইনি। কারণ আমাদের বড়রা বিবাহের বাকী ছিলো। এখন আমাদের সময় হওয়ায় আমাদের পরিবার আমাদের বিয়ে ঠিক …
আরও পড়ুনবাবা মাকে না জানিয়ে বিয়ে ও বিবাহপূর্ব গোনাহ থেকে তওবার বিধান!
প্রশ্ন From: অনিচ্ছুক বিষয়ঃ ইসলামি সমাধান চাই প্রশ্নঃ আমার বর্তমান বয়স ২০ বছর । আমি বর্তমানে বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি । ২০১৫ সালের দিকে একটি মেয়ের সাথে ফেসবুকে আমার পরিচয় হয় , তারপর তার সাথে সখ্যতা গড়ে উঠে । তারপর একদিন আমরা বিয়ে করে ফেলি । বিয়েতে ওদের বাসাই …
আরও পড়ুনলুকিয়ে বিয়ে করার পর আবার প্রকাশ্য বিয়ে করা কি নিষেধ?
প্রশ্ন আসসালামু আলাইকুম। হুজুর আমার বিয়ে হয় ৪ বছর আগে। আমি আমার স্বামীকে আগে থেকে পছন্দ করতাম এবং আমরা গোপনে বিয়ে করে নিয়েছিলাম। পরবর্তীতে পারিবারিক ভাবে আমাদের আবারো বিয়ে দেয়া হয়। আমি যে গোপনে বিয়ে করেছিলাম সেটা ভয়ে পরিবারের কাউকে জানাতে পারিনি। আমাদের একটা কন্যা সন্তান আছে। এখন আমার প্রশ্ন …
আরও পড়ুনবর কনে ও একজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে কাজী বিবাহ পড়ালে বিয়ে হবে কি?
প্রশ্ন আসসালমুআলাইকুম হুজুর। আমি ও আমার স্ত্রী সম্পর্কে ছিলাম। আমাদের মনে হতো যে আমরা গুনাহ করছি। তাই আমরা একে অপরের সঙ্গে পরামর্শ করে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেই। তবে বিয়েটা শরীয়ত সম্মতভাবে করতে চাই এবং এই বিষয়ে আমরা আমাদের উভয় ফ্যামিলির কাউকেই জানাতে চাইনি। আমাদের ইচ্ছা ছিল আমরা পড়া লেখা শেষ করে তাদের …
আরও পড়ুনআন্তঃধর্মীয় বিবাহ আইনঃ কী বলে ইসলাম?
মাওলানা মুহাম্মদ আনসারুল্লাহ হাসান মানব রচিত আইন ও বিধানে পরিবর্তন তথা পরিবর্ধন-পরিমার্জন ও সংস্কার সাধন হতে পারে এবং হয়েও আসছে। কারণ সীমাবদ্ধ জ্ঞানের অধিকারী মানুষের স্বাভাবিকভাবেই ভুল হয়। তারা বিভিন্ন চিন্তা-চেতনা ও মন-মানসিকতায় আক্রান্ত হয়। নানা পথ ও মতের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। স্বার্থ ও আবেগের কারণে বিভ্রান্ত হয়। পক্ষান্তরে আল্লাহ রাববুল আলামীন সকল মাখলুকের স্রষ্টা ও বিশ্বজগতের পালনকর্তা। তাঁকে কখনো ভুল-ভ্রান্তি স্পর্শ করে না। তাঁর কোনো ভুলভ্রান্তি ও ত্রুটি-বিচ্যুতি হতে পারে না। তিনি সকল দোষ ও দুর্বলতা এবং সকল সীমা ও সীমাবদ্ধতার উর্ধ্বে মহান পূত-পবিত্র সত্ত্বা। সুতরাং তার নাযিলকৃত আইন ও বিধানে কোনো ধরনের পরিবর্তন ও সংস্কার হতে পারে না। আল্লাহর বিধানে কোনো ধরনের পরিবর্তন সাধন বা কোনো ধরনের বিরুদ্ধাচরণ চরম অন্যায় ও জঘন্যতম অপরাধ। যারা আল্লাহর বিধানে হাত দেওয়ার দুঃসাহস করে, আল্লাহর আইনে পরিবর্তন ও সংস্কারের চিন্তা-ভাবনা করে তারা চরম দুষ্কৃতিকারী, বড় জালিম এবং আল্লাহর জমিনে ফাসাদ সৃষ্টিকারী। তারা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত। আল্লাহ তাআলা কুরআন মজীদে বিবাহ ও তালাকের বিধান বর্ণনা করার পর ইরশাদ করেছেন- تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا وَمَنْ يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولَئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ (তরজমা) এ সবই আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা। সুতরাং তোমরা তা লঙ্ঘন করো না। যারা আল্লাহর সীমা লঙ্ঘন করে তারা বড়ই জালিম।-সূরা বাকারা (২) : ২২৯ অনুরূপভাবে উত্তরাধিকার সম্পত্তির বণ্টনে আল্লাহ তাআলা কুরআনে নির্ধারিত অংশগুলোকে ‘আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত হিস্যা’ আখ্যায়িত করে ঘোষণা করেছেন- تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ وَمَنْ يُطِعِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ يُدْخِلْهُ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِنْ تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا وَذَلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ * وَمَنْ يَعْصِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيَتَعَدَّ حُدُودَهُ يُدْخِلْهُ نَارًا …
আরও পড়ুন