প্রশ্ন
হুজুর আসসালামুআলাইকুম,
আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন, একটি বিষয় নিয়ে মাসআলা জানা দরকার ছিল। এক আল্লাহর বান্দা একটি জঠিল ইস্যু নিয়ে ধর্মীয় বিধান ক্লিয়ার হতে চায়,
বিস্তারিত এখানেও বলছি আবার পিডিএফ আকারেও দিছি, যেহেতু অনেক লম্বা বিষয়। যদি সম্ভব হয় এবং সময় সুযোগ হয়, বিষয়টি ক্লিয়ার করলে অত্যন্ত খুশি হব। যদি প্রয়োজন মনে করেন আপনাদের সাইটে পাবলিশ করলেও হবে। বিষয়টি অনেকের ক্ষেত্রে সচারচর ঘটে।
ব্যবসায়িক জঠিলতায় পড়ে ভদ্রলোক প্রচুর ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়ে। ঋণের ধরণ ২ ধরনের।
১ম প্রকার হচ্ছে প্রতি কিস্তিতে শেষ হয়ে যাচ্ছে। যা বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্টান থেকে নিছে।
২য় প্রকার টি হচ্ছে আসল থেকে যাচ্ছে, কিন্তু প্রতিমাসে লাভ দিতে হচ্ছে।
২য় টি তে যে বিষয়টি জঠিল, তা হচ্ছে ঐ টাকাগুলি কোন সুদী কারবারি লোক থেকে নেয় নাই। নিয়েছে বন্ধু বান্ধব থেকে, এই বলে নিয়েছে যে, টাকাগুলি ব্যবসায় ইনভেস্ট করে প্রতিমাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে। এবং লসের ভাগিদার হতে হবে না।
২য় প্রকার ঋণের ১নং প্রশ্ন : যেহেতু নির্দিষ্ট অর্থ প্রদান করবে বিষয়টি শীরয়ত পরিপন্থি, তাতে উভয়পক্ষ গুনাগার হচ্ছে নাকি শুধুমাত্র ভদ্রলোক গুনাগার হচ্ছে। ভদ্রলোকের চিন্তার বিষয়, ওনার কারণে টাকাদাতার কোন গুনাহ হচ্ছে কিনা ? যেহেতু তারা টাকাটা ব্যবসা করার জন্য দিছে, কোন সুদী লেনদেন হিসেবে দেয় নাই। ব্যবসায় লাভ হবে, লভ্যাংশ দিবে, এটি স্বাভাবিক ধরে নিয়ে টাকাটা দিছে, লসের ভাগিদার না হওয়াতে টাকা প্রদানকারী ব্যাক্তিরা গুনাগার হচ্ছে কিনা ?
২য় প্রকার ঋণের ২নং প্রশ্ন : একজনকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিবে বলেনি। বলেছে লাভের ৬০% দিয়ে দিবে, তবে লসের ভাগিদার হতে হবে না। এতে টাকাদাতার কোন গুনাহ হচ্ছে কিনা ? যেহেতু নির্দিষ্ট এমাউন্ট প্রদান করবে এমন কোন শর্ত এখানে নাই। শুধুমাত্র লসের ভাগিদার নাহওয়াতে টাকা প্রদানকারী ব্যাক্তি গুনাগার হচ্ছে কিনা ?
একটি বিষয় ক্লিয়ার করা দরকার : ২য় পদ্ধতির ঋণটা কোন প্রকার ব্যবসায় ইনভেস্ট করতে পারেনি। ঐ টাকা দিয়ে কিছু পুরাতন ঋণের কিস্তি এবং তাদের এখান থেকে লাভ দিতে গিয়ে শেষ হয়ে গেছে। এছাড়া উপায়ও ছিল না।
পরিস্থিতি এমন যে, যদি বন্ধু বান্ধব বা পরিচিত যাদের কাছে ইনভেস্টের নামে টাকা নিয়েছে, তাদেরকে সত্যটা বলা যাচ্ছে না। যদি সত্যটা বলে দেয় তাহলে তারা পুরা টাকা একসাথে ফেরত চাইবে, যা ভদ্রলোকের পক্ষে কোনভাবে পরিশোধ করা সম্ভব নয়।
এখন ভদ্রলোকের ব্যবসার যা অবস্থান, পুরা ব্যবসা বিক্রি করে দিলেও পুরো লোনের টাকা পরিশোধ হবে না। সহায় সম্পতি নিজের নামে নাই, ভাই বোনের যৌথভাবে যা আছে, তার মধ্যে ভদ্রলোকের যে অংশ পাবে তাও খুব সামন্য যা পুরো লোনের সমান হবে না। ভদ্রলোকের এক স্ত্রী এবং দুটি নাবালক সন্তান আছে।
যে জঠিল বিষযে সিদ্ধান্তহীনতা, যার শরিয়ত সম্মত সমধান চায়
যেহেতু ভদ্রলোকের ইনকাম সীমিত হওয়াতে একটি ঋণ ক্লিয়ার করতে, আরেকটি ঋণে জড়িয়ে পড়ছে। এখন ভদ্রলোক ঋণ থেকে বের হয়ে শরিয়ত সম্মত জীবনে ফিরে আসার আপ্রাণ চেষ্টা করতেছে। পাচঁ ওয়াক্ত নামাজে ঋণমুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে সাহয্য প্রার্থনা করে, এমন কি মোনাজাতে এমন একটি শব্দ ব্যবহার করছে, তা হল “ হে খোদা তোমার ইজ্জতের কসম আমি আর ঋণে জড়াবো না। তোমার সঠিক পথে ফিরতে চাই।” নিয়মিত কিছু আমলও করে যাচ্ছে।
ভদ্রলোকের ব্যবসায়িক সুপরিচিতি ও ব্যক্তি হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা আছে। কারো সাথে ওয়াদাখেলাপ করেনা। ঋণ পরিশোধের রেকর্ডও খুবই ভালো। যে কোন মহুর্তে যে কোন আর্থিক প্রতিষ্টান থেকে ঋণ চাইলে পাবে। তবু আল্লাহর কাছে ওয়াদা করায়, কোন প্রকার সুদ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্টান থেকে সুযোগ থাকা সত্বেও আর ঋণ গ্রহণ করেনি এবং ঋণ না নেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্চে।
কিন্তু এত বিশাল অংকের ঋণের বোঝা এবং স্টাফ বেতন সহ ব্যবসায়িক খরচ সামলাতে গিয়ে আল্লাহর কাছে ওয়াদাবদ্ধ হওযার পরও একটি ঋণ গ্রহণ করে, কর্জ হাসনা নামে। কিন্তু একটি শর্ত সাপেক্ষে। ভদ্রলোকের একটি রানিং ব্যবসা আছে যেটিতে পণ্য ক্রমমূল্য এবং বিক্রয়মূল্য স্পষ্ট এবং নির্ধারিত। ভদ্রলোক ঐ পণ্যতে বিনোয়োগ হিসেবে ধরে টাকাটা গ্রহণ করে, তবে যার থেকে টাকা নিয়েছে, তাকে কোন প্রকার নির্দিষ্ট এমাউন্ট দিতে পারবে না স্পষ্ট করেছে। শুধু একটি বিষয় ষ্পষ্ট করেছে, টাকাটা কর্জহাসনা হিসেবে নিচ্ছে, নির্দিষ্ট সময় পর ফেরত দিবে। যতদিন টাকাটা ভদ্রলোকের হাতে থাকবে, ততদিন ঐ টাকার পরিমাণ অনুযায়ী পণ্য ক্রয় ধরে, পণ্যগুলি বিক্রি করে যা লাভ হবে , তার অর্ধেক অর্ধেক বন্টন হবে। যেমন একটি পণ্যর বাজারে নির্দারিত ক্রয়মূল্য ১৩০ টাকা এবং বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা। যা উভয়পক্ষের স্পষ্ট ধারাণা আছে। লাভের ২০ টাকা অর্ধেক অর্ধেক ভাগ করবে।
প্রশ্ন : এটিতে আল্লাহর কাছে করা ওয়াদা ভঙ্গ হয়েছে কিনা। যেহেতু কর্জহাসানাতে লাভের বিষয়টি আছে কিনা এবং কাজটি শীরয়ত পরিপন্থি হয়েছে কিনা ?
১ম প্রকার ঋণ নিয়ে ভদ্রলোক টেনশন করতেছে না। কারণ কিস্তি কিস্তিতে পরিশোধ হয়ে যাচেছ। যা নির্দিষ্ট সময়ে শুন্যর কোটায় চলে যাবে। এবং নতুন ভাবে আর জড়াবে না এমন কঠিন সিদ্ধন্ত গ্রহণ করেছ, শুধুমাত্র ১০০% ঋণ থেকে বের হয়ে আসার শরিয়ত সম্মত পথ খুজতেছে। শরিয়তপরিপন্থি আর্থিক লেনদেনের জন্য আল্লাহর কাছে লজ্জিত ও ক্ষমা প্রার্থনা করতেছে।
কিন্তু যত সমস্যা ২য় প্রকার ঋণ নিয়ে, প্রতি মাসে লাভ দিতে হচ্ছে, কিন্তু আসল আসলের জায়গায় থেকে যাচ্ছে। এই গুলি যদি কিস্তি পদ্ধতিতে নিয়ে আসে, তাহলে এটিও নির্দিষ্ট সময় শুণ্য হয়ে যাবে। উল্লেখ্য যে, যাদের থেকে ব্যবসার নামে টাকাগুলি নিচে, তাদেরকে কিস্তি প্রস্তাব দেওয়া যাবে না। কারণ তারা সত্যটা জানলে, কোন সময় দিবেনা, পুরো টাকা ফেরত চাইবে। যা সম্পূর্ণ অপারগ, এই বিষয়ে উপরে ক্লিয়ার করেছে।
এখন শরিয়ত সম্মত সমধান যেটির সমধান চায়
২য় পদ্ধতি ঋণ থেকে ক্রমান্বেয়ে/ কিস্তি পদ্ধতিতে বের হওয়ার জন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্টান থেকে ঋণ গ্রহণ (যেখানে সুদ সংযুক্ত থাকে) করতে পারবে কিনা ? যেহেতু আল্লাহর কাছে ওয়াদা দিয়েছে, আর ঋণে জড়াবে না। এখানে শরিয়ত কি বলে ? শুধু একটাই উদ্দেশ্য ঐ টাকার ১টা পয়সাও নিজের বা পরিবারের বা ব্যবসার কোন কাজে ব্যবহার করবে না। শুধুমাত্র ২য় পদ্ধতি (আসল থেকে যাচ্ছে, কিন্তু প্রতিমাসে লাভ দিতে হচেছ) ঋণ থেকে ক্রমান্বয়ে বের হয়ে আসার একটি পথ সৃষ্টি করা উদ্দেশ্য। যেহেতু এককালিন পরিশোধ করার মত সক্ষমতা নাই। এবং কর্জ হাসনা দেওয়ার মত কেউ নাই এবং যাদের কাছ থেকে টাকা নিছে, তাদেরকেও কিস্তিতে পরিশোধ করার কথা বলা যাচ্ছে না । বললে সম্পূর্ণ টাকা একসাথে চাইবে, যা ভদ্রলোকের পক্ষে কোনভাবে সম্ভব নয়।
হুজুর উপরের বিষয়গুলি শরিয়ত সম্মত বিধান কি কি হতে পারে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিলে একটি জীবন বেচে যায় এবং একটি পরিবার গুনাহের পথ থেকে বের হয়ে আসতে পারে, একটি শরিয়ত সম্মত জীবন যাপন করতে চায়। প্রতিনিয়ত চিন্তাযুক্ত থাকে, এত পাপ নিয়ে এবাদত কবুল হচ্ছে কিনা! তাই সবকিছু নিয়ে সঠিক পরামর্শের জন্য আপনার শরানাপন্ন হওযাটা আমি যৌক্তিক মনে করেছি। যেহেতু আপনাদের আহলে হক মিডিয়া শরিয়তের বিভিন্ন মাসআলা নিয়ে কাজ করেন। স্থানীয় কোন মুফতীর কাছে যেতে চাচ্ছে না। মান সম্মান ও গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্য।– আল্লাহ হাফেজ
উত্তর
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
১ম ও ২য় উভয় প্রকারের ঋণগ্রহীতা এবং ঋণদাতা সুদী লেনদেনে জড়িত বলে ধর্তব্য হবে। তাই দাতা ও গ্রহিতা উভয়ই সুদী লেনদেনের গোনাহগার হবে।
কারণ, প্রথম প্রকারতো পরিস্কার সূদী লেনদেন। কিন্তু দ্বিতীয় প্রকারটাও একই লেনদেন। কারণ, তাতে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভের অংশীদার হবে, লসের অংশীদার হবে না এ শর্তের মাধ্যমে এটি মুদারাবা চুক্তি থেকে বের হয়ে সূদী লেনদেনে পরিণত হয়েছে। অথচ মুদারাবা চুক্তিকে লাভের মাঝে যেমন উভয়ে শরীক থাকবে, তেমনি লসের মাঝেও উভয়ে শরীক থাকবে। সেই সাথে তাতে লাভ পার্সেন্টিচ হিসেবে লভ্যাংশ নির্ধারিত হওয়া শর্ত। নির্ধারিত পরিমাণ টাকা শর্ত করা যায় না। তাই এটা মুদারাবা চুক্তি হচ্ছে না, বরং সুদী ভিত্তিক ঋণই ধর্তব্য হচ্ছে।
৩য় সূরতে কর্জে হাসানা নাম দিয়ে ব্যবসা করে অর্ধেক অর্ধেক লাভ প্রদানের নিয়ত করার দ্বারা উক্ত লেনদেনটিও ঋণের বিপরীতে লাভ দেয়ার চুক্তি তথা সুদী চুক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে। তাই এতেও দাতা এবং গ্রহীতা উভয়ই সুদী কারবারী হিসেবে গোনাহগার হিসেবে সাব্যস্ত হবে। সেই সাথে ঋণ নিবো না বলে সুদী ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে কসম ভঙ্গকারী বলেও সাব্যস্ত হবে।
যদি আসলেই সুদী ঋণ ছাড়া আর কোন উপায় না থাকে, নিজের জীবন ধরা সম্ভব না হয়ে তাকে, তাহলেই কেবল বাধ্য হয়ে সুদী ভিত্তিতে ঋণ গ্রহণ করা জায়েজ আছে।
তাই একান্ত বাধ্য হলে ঋণমুক্ত হয়ে জীবন ধারণ পরিমাণ আপনি সুদের উপর ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন।
ঋণমুক্তির জন্য হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ লিখিত বই “আমালে কুরআনী’ গ্রন্থে লিখিত দুআ ও আমলগুলো করতে পারেন। সেই সাথে শেষ রাতে তাহাজ্জুদ পড়ে রব্বে কারীমের কাছে দুআ করুন। আশা করি রব্বে কারীম আপনাকে ঋণমুক্ত করে দিবেন।
عَنْ جَابِرٍ، قَالَ لَعَنَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم آكِلَ الرِّبَا وَمُوكِلَهُ وَكَاتِبَهُ وَشَاهِدَيْهِ وَقَالَ هُمْ سَوَاءٌ
জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লানত করেছেন, সুদ গ্রহীতার উপর, সুদদাতার উপর, এর লেখকের উপর ও উহার সাক্ষীদ্বয়ের উপর এবং বলেছেন এরা সকলেই সমান। [সহীহ মুসলিম-২/২৭, হাদীস নং-১৫৯৮, ইফাবা-৩৯৪৮, সুনানে তিরমিজী-১/২২৯, হাদীস নং-১২০৬]
وهو ربا أهل الجاهلية، وهو القرض المشروط فيه الأجل وزيادة مال على المستقرض (أحكام القرآن للجصاص، سورة البقرة، باب البيع، زكريا-1/569، سهيل اكيدمى لاهور-1/469)
عن فضالة بن عبيد صاحب النبى صلى الله عليه وسلم أنه قال: كل قرض جر منفعة، فهو وجه من وجوه الربا (السنن الكبرى للبيهقى، كتاب البيوع، باب كل قرض جر منفعة فهو ربا، دار الفكر-8/276، رقم-11092)
كل قرض جر نفعا حرام، فكره للمرتهن سكنى المرهونة بإذن الراهن (الدر المختار مع رد المحتار، زكريا-7/395، كرتاشى-5/166)
كل قرض جر منفعة فهو ربا (اعلاء السنن، كرتاشى-14/498، دار الكتب العلمية بيروت-14/566)
من شرطها أن يكون الربح بينهما مشاعا لا يستحق أحدهما دراهم مسماة من الربح (هداية، كتاب المضاربة، اشرفى-3/258، الفتاوى الهندية-2/302، جديد-2/311، رد المحتار، زكريا-8/433، كرتاشى-5/648)
وشرطها كون الربح بينهما شائعا، فلو عين قدرا فسدت (الدر المختار مع رد المحتار، زكريا-8/433، كرتاشى-5/648)
وأن يكون الربح جزأ شائعا فى الجملة لا معينا، فإن عينا عشرة، أو مائة أو نحو ذلك كانت الشركة فاسدة (الفتاوى الهندية-2/302، جديد-2/311)
الضرورات بيح المحظورات ومنثم جاز أكل الميتة عند المخمصة (الأشباه والنظائر، قديم-1/140، قواعد الفقه، أشرفى-89، رقم-170، الموسوعة الفقهية الكويتية-22/162، 28/180، شرح المجلة لرستم باز-1/29، رقم المادة-21)
ويجوز للمحتاج الاستقراض بالربح (الأشباه والنظائر، قديم-149، البحر الرائق، كتاب البيوع، باب الربا، زكريا-1/211، كويته-6/126)
والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী
পরিচালক-তালীমুল ইসলাম ইনষ্টিটিউট এন্ড রিসার্চ সেন্টার ঢাকা।
উস্তাজুল ইফতা– জামিয়া কাসিমুল উলুম সালেহপুর, আমীনবাজার ঢাকা।
পরিচালক: শুকুন্দী ঝালখালী তা’লীমুস সুন্নাহ দারুল উলুম মাদরাসা, মনোহরদী নরসিংদী।
ইমেইল– ahlehaqmedia2014@gmail.com