প্রচ্ছদ / অপরাধ ও গোনাহ / গোনাহগার মুসলমান চিরস্থায়ী জাহান্নামী না হবার কোন দলীল কুরআনে আছে কি?

গোনাহগার মুসলমান চিরস্থায়ী জাহান্নামী না হবার কোন দলীল কুরআনে আছে কি?

প্রশ্ন

মুহতারাম মুফতী সাহেব,

সালাম বাদ আরজ, নিম্নোক্ত বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝতে সক্ষম না হওয়ায় গত কিছু দিন যাবত আমি কিছুটা পেরেশানির মধ্যে আছি। পরিচিত কয়েকজন আলেমের সাথে আলোচনা করেছি, তারা সাধ্যমত বুঝানোর পরেও বিষয়টি আমার পুরোপুরি বুঝে না আসায় অবশেষে আপনার স্মরণাপন্ন হলাম। আমার জানার বিষয়-

প্রশ্ন ১। যার/ যাদের উপর জাহান্নাম নির্ধারিত/ অবধারিত হয়ে গেছে সে/ তারা কি নির্দিষ্ট পরিমান সময় জাহান্নামে শাস্তি ভোগ করার পরে সেখান থেকে বের হয়ে পুনরায় জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ লাভ করবেন? অর্থাৎ, পাপী ঈমানদার বান্দাগণ তাদের পাপের সমপরিমান শাস্তি ভোগ করার পরে জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ পাবেন কি না। যদি এই সুযোগ তাদের জন্য থেকে থাকে তাহলে তার প্রমান কী? কুরআনুল কারিমের কোন আয়াতে কি এমন কথা বলা হয়েছে?

প্রশ্ন ২। আমার অতি ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু জানতে পেরেছি, জান্নাতিদের আলোচনা শেষে কুরআনুল কারিমে ‘খা-লিদীনা ফি-হা’ শব্দের প্রয়োগ দেখা যায়, যার দ্বারা বুঝা যায় যে জান্নাতীগণ সেখানে ‘চিরস্থায়ী’ হবেন। পক্ষান্তরে জাহান্নামের আলোচনার পরেও একইরকম ‘খা-লিদীনা’ শব্দের প্রয়োগ লক্ষ্য করা যায়। প্রশ্ন হচ্ছে, জান্নাতী যারা হবেন তাদের জান্নাতে থাকার বিষয়টা যদি ‘খা-লিদীনা’ অর্থাৎ, ‘চিরস্থায়ী’ হয়ে থাকে, তবে জাহান্নামে যারা একবার গমন করবেন তাদের ক্ষেত্রে উল্লেখিত একই শব্দ ‘খা-লিদীনা’ কে কেন ‘চিরস্থায়ী’ বলে ধরা হবে না?

প্রসঙ্গতঃ কুরআনে হাকিমে আল্লাহ তাআ’লা জান্নাত এবং জাহান্নাম উভয়ের আলোচনান্তে যেসব আয়াতে ‘খা-লিদীনা’ বা ‘চিরস্থায়ী’ কথার উল্লেখ করেছেন তার কয়েকটি উদাহরণ পেশ করছি। যেমনঃ সুরা বাকারা, আয়াত নং ৮০-৮১, সুরা আ-লে ইমরান, আয়াত নং ২৪-২৫, সুরা সিজদাহ্, আয়াত নং ২০, সুরা যুমার, আয়াত নং ১৯, সুরা হুদ, আয়াত নং ১০৭-১০৮

মেহেরবানি করে যদি দলিলসহ উত্তর প্রদান করেন খুবই উপকৃত হবো এবং আশা করি এর মাধ্যমে আমি আমার বিভ্রান্তি নিরসনেও সক্ষম হবো। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ’লার কাছে বিনীত প্রার্থনা, তিনি আপনার সকল আমা’লে সালেহ কবুল করুন। দ্বীনি সকল খেদমাতগুলোকে পরকালে নাজাতের কারণ হিসেবে কবুল করুন। আপনাকে সুস্বাস্থ্য দীর্ঘায়ু দান করুন এবং হায়াতে তাইয়্যিবায় ভূষিত করুন।

বিনীত
মোঃ আবু এহসান রকি,
শ্রীপুর, গাজীপুর।

উত্তর

بسم الله الرحمن الرحيم

কুরআনে কারীমে ঈমানদার গোনাহগারের জাহান্নাম থেকে মুক্তির বিষয়টি স্পষ্ট শব্দে না আসলেও ইঙ্গিতবহ শব্দে এসেছে। যেমন:

فَأَمَّا الَّذِينَ شَقُوا فَفِي النَّارِ لَهُمْ فِيهَا زَفِيرٌ وَشَهِيقٌ [١١:١٠٦]

خَالِدِينَ فِيهَا مَا دَامَتِ السَّمَاوَاتُ وَالْأَرْضُ إِلَّا مَا شَاءَ رَبُّكَ ۚ إِنَّ رَبَّكَ فَعَّالٌ لِّمَا يُرِيدُ [١١:١٠٧]

অতএব যারা হতভাগ্য তারা দোযখে যাবে, সেখানে তারা আর্তনাদ ও চিৎকার করতে থাকবে। তারা সেখানে চিরকাল থাকবে, যতদিন আসমান ও যমীন বর্তমান থাকবে। তবে তোমার প্রতিপালক অন্য কিছু ইচ্ছা করলে ভিন্ন কথা। নিশ্চয় তোমার পরওয়ারদেগার যা ইচ্ছা করতে পারেন। [সূরা হুদ-১০৬-১০৭]

দেখুন এ আয়াতে জাহান্নামীদের বিষয়ে বলা হচ্ছে যে, তারা জাহান্নামে দীর্ঘদিন থাকবে। তবে আল্লাহ তাআলা যখন ভিন্ন কিছু তথা তাদের মুক্তির ইচ্ছা করবেন তখন তিনি যা ইচ্ছে করতে পারেন। এর মানে জাহান্নামীরা আল্লাহর ইচ্ছায় মুক্তিও পেতে পারে।

এ আয়াতের তাফসীরে জাহহাক রহঃ, ক্বাতাদা রহঃ, ইবনে আব্বাস রাঃ এবং হাসান বসরী রহঃ থেকে বর্ণিত যে, এ আয়াতে যাদের ইচ্ছে জাহান্নাম থেকে আল্লাহ তাআলা বের করবেন বলার দ্বারা উদ্দেশ্য হলো একত্ববাদে বিশ্বাসী গোনাহগার বান্দাগণ। যাদেরকে আল্লাহ তাআলা সুপারিশকারীদের সুপারিশের ভিত্তিতে জাহান্নাম থেকে বের করবেন। [তাফসীরে ইবনে কাসীর-৪/৩৫১]

فقد ورد عن بعض السلف كالضَّحَّاكِ ، وَقَتَادَةَ ، وروي عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ، وَالْحَسَنِ : أن الِاسْتِثْنَاءَ عَائِدٌ عَلَى العُصاة مِنْ أَهْلِ التَّوْحِيدِ ، مِمَّنْ يُخْرِجُهُمُ اللَّهُ مِنَ النَّارِ بِشَفَاعَةِ الشافعين
تفسير ابن كثير 4/351

আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন:

إِنَّ اللَّهَ لَا يَغْفِرُ أَن يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَٰلِكَ لِمَن يَشَاءُ ۚ وَمَن يُشْرِكْ بِاللَّهِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلَالًا بَعِيدًا [٤:١١٦]

নিশ্চয় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে তাঁর সাথে কাউকে শরীক করে। এছাড়া যাকে ইচ্ছা, ক্ষমা করেন। যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে সুদূর ভ্রান্তিতে পতিত হয়। [সূরা নিসা-১১৬]

 

এ আয়াতেও পরিস্কার এসেছে যে, একমাত্র মুশরিকদের আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করবেন না। আর যারা শিরক না করে তথা কাফের না হয়, তাদের ইচ্ছে করলেই ক্ষমা করে দিবেন।

এ আয়াত দ্বারা জানা যাচ্ছে যে, একমাত্র শিরক কুফরকারী ব্যক্তি ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়ে জান্নাতে যেতে পারবে না। কিন্তু শিরক ও কুফর না করলে আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষমা করে দিতে পারেন।

 

আর আমরা জানি যে, হাদীস হলো কুরআনের ব্যাখ্যা। কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছে:

 

وَمَا يَنطِقُ عَنِ الْهَوَىٰ، إِنْ هُوَ إِلَّا وَحْيٌ يُوحَىٰ

তিনি নিজ খেয়াল খুশি থেকে কিছু বলেন না, এটাতো খালেস ওহী যা তার কাছে পাঠানো হয়। [সূরা নজম-৩-৪]

নবীজীর কথা মানার অর্থ হলো কুরআনকেই মান্য করা।

وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ [٥٩:٧]

রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। [সূরা হাশর-৭]

যেহেতু কুরআনের বিশুদ্ধ ব্যাখ্যা হাদীস। আর হাদীস তথা নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর নির্দেশনা মুতাবিকই কথা বলে থাকেন। তাই এ বিষয়ে বিশুদ্ধ হাদীসে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে সেটা বিশ্বাস করাও প্রতিটি কুরআন বিশ্বাসীর জন্য আবশ্যক।

হাদীসে এসেছে:

عَنْ أَنَسٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏”‏ يَخْرُجُ مِنَ النَّارِ مَنْ قَالَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَفِي قَلْبِهِ وَزْنُ شَعِيرَةٍ مِنْ خَيْرٍ، وَيَخْرُجُ مِنَ النَّارِ مَنْ قَالَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَفِي قَلْبِهِ وَزْنُ بُرَّةٍ مِنْ خَيْرٍ، وَيَخْرُجُ مِنَ النَّارِ مَنْ قَالَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَفِي قَلْبِهِ وَزْنُ ذَرَّةٍ مِنْ خَيْرٍ ‏”‏‏.‏ قَالَ أَبُو عَبْدِ اللَّهِ قَالَ أَبَانُ حَدَّثَنَا قَتَادَةُ حَدَّثَنَا أَنَسٌ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم ‏”‏ مِنْ إِيمَانٍ ‏”‏‏.‏ مَكَانَ ‏”‏ مِنْ خَيْرٍ ‏”‏‏

আনাস (রাযি.) থেকে বর্ণনা করেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলবে আর তার অন্তরে একটি যব পরিমাণও পুণ্য বিদ্যমান থাকবে, তাকে জাহান্নাম হতে বের করা হবে এবং যে ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ’ বলবে আর তার অন্তরে একটি গম পরিমাণও পুণ্য বিদ্যমান থাকবে তাকে জাহান্নাম হতে বের করা হবে এবং যে ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ’ বলবে আর তার অন্তরে একটি অণু পরিমাণও নেকী থাকবে তাকে জাহান্নাম থেকে বের করা হবে।

আবূ ‘আবদুল্লাহ বলেন, আবান (রহ.) বর্ণনা করেছেন, আনাস (রাযি.) হতে এবং তিনি রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে নেকী -এর স্থলে ‘ঈমান’ শব্দটি রিওয়ায়াত করেছেন। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৪৪, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৯৩]

 

عَنْ أَبِي ذَرٍّ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَتَانِي آتٍ مِنْ رَبِّي فَأَخْبَرَنِي أَوْ قَالَ بَشَّرَنِي أَنَّهُ مَنْ مَاتَ مِنْ أُمَّتِي لاَ يُشْرِكُ بِاللهِ شَيْئًا دَخَلَ الْجَنَّةَ قُلْتُ وَإِنْ زَنَى وَإِنْ سَرَقَ قَالَ وَإِنْ زَنَى وَإِنْ سَرَقَ

আবূ যার্ (গিফারী) (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ একজন আগন্তুক [জিবরীল (আঃ)] আমার প্রতিপালকের নিকট হতে এসে আমাকে খবর দিলেন অথবা তিনি বলেছেন, আমাকে সুসংবাদ দিলেন, আমার উম্মাতের মধ্যে যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র সঙ্গে কাউকে শরীক না করা অবস্থায় মারা যাবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আমি বললাম, যদিও সে যিনা করে এবং যদিও সে চুরি করে থাকে? তিনি বললেন : যদিও সে যিনা করে থাকে এবং যদিও সে চুরি করে থাকে। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১২৩৭]

عَنْ جَابِرٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ “‏ يُعَذَّبُ نَاسٌ مِنْ أَهْلِ التَّوْحِيدِ فِي النَّارِ حَتَّى يَكُونُوا فِيهَا حُمَمًا ثُمَّ تُدْرِكُهُمُ الرَّحْمَةُ فَيُخْرَجُونَ وَيُطْرَحُونَ عَلَى أَبْوَابِ الْجَنَّةِ ‏.‏ قَالَ فَيَرُشُّ عَلَيْهِمْ أَهْلُ الْجَنَّةِ الْمَاءَ فَيَنْبُتُونَ كَمَا يَنْبُتُ الْغُثَاءُ فِي حِمَالَةِ السَّيْلِ ثُمَّ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ

জাবির (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কিছু তাওহীদবাদী লোককেও জাহান্নামের শাস্তি প্রদান করা হবে। এমনকি তারা তাতে পুড়তে পুড়তে কয়লার মতো হয়ে যাবে। তারপর আল্লাহ তা’আলার রহমতে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে বের করা হবে এবং জান্নাতের দরজায় নিক্ষেপ করা হবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতে বসবাসকারীরা তাদের উপর পানি ছিটিয়ে দিবে। যার ফলে তারা সজীব হয়ে যাবে যেমনটি বন্যার স্রোত চলে যাবার পর মাটিতে উদ্ভিদ গজায়। তারপর তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। [জামে তিরমিজী, হাদীস নং-২৫৯৭]

হাদীসটি সহীহ।

وأهل الكبائر من أمة محمد صلى الله عليه وسلم فى النار لا يخلدون إذا ماتوا وهم موحدون….. وإن شاء عذبهم فى النار بعد له، ثم يخرجهم منها برحمته وشفاعة الشافعين من أهل طاعته، ثم يبعثهم إلى جنته (شرح العقيدة الطواوية، دار الكتب العلمية0369-370(

উম্মতে মুহাম্মদীর মাঝে কবীরা গোনাহকারীরা জাহান্নামে চিরস্থায়ী হবে না যদি মৃত্যুর সময় একত্ববাদে বিশ্বাসী থাকে। আল্লাহ চাইলে তাদের শাস্তি প্রদান করবেন। তারপর আল্লাহর রহমাত এবং আল্লাহর আনুগত্যশীল সুপারিশকারীগণের সুপারিশের ভিত্তিতে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে বের করবেন। তারপর তাদের জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। [শরহুল আকীদাতিত তাহাবিয়্যাহ৩৬৯-৩৭০]

উপরোক্ত কুরআনের আয়াত ও বিশুদ্ধ হাদীস এবং আকীদার গ্রন্থাবলীর আলোকে এটা স্বীকৃত আকীদা যে, একত্ববাদী মুসলিম গোনাহগার বান্দা আপন গোনাহের কারণে জাহান্নামে তার গোনাহ মুতাবিক শাস্তি পাবে। তারপর আল্লাহর রহমত এবং সুপারিশগণের সুপারিশের ভিত্তিতে মুক্তি পাবে।

মুসলমান জাহান্নামী জাহান্নামে চিরস্থায়ী হবে না। কেবলমাত্র কাফের জাহান্নামীরা জাহান্নামে চিরস্থায়ী হবে। কুরআনে যতস্থানে চিরস্থায়ী জাহান্নামের কথা আসছে, এর দ্বারা উদ্দেশ্য কাফেররা। ঈমানদারগণ নয়।

والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী

পরিচালক-তালীমুল ইসলাম ইনষ্টিটিউট এন্ড রিসার্চ সেন্টার ঢাকা।

উস্তাজুল ইফতা– জামিয়া কাসিমুল উলুম সালেহপুর, আমীনবাজার ঢাকা।

পরিচালক: শুকুন্দী ঝালখালী তা’লীমুস সুন্নাহ দারুল উলুম মাদরাসা, মনোহরদী নরসিংদী।

ইমেইল– ahlehaqmedia2014@gmail.com

আরও জানুন

‘আমিতো অনেক আগেই তাকে তালাক দিয়েছি’ বলার দ্বারা কয় তালাক পতিত হয়?

প্রশ্ন আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু। সম্মানিত মুফতি সাহেব, আমাদেরকে একটি বিষয় জানিয়ে বাধিত …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আহলে হক্ব বাংলা মিডিয়া সার্ভিস