প্রচ্ছদ / তালাক/ডিভোর্স/হুরমত / স্বামী ও স্ত্রীর অধিকারঃ হুট করে তালাকের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত নয়!

স্বামী ও স্ত্রীর অধিকারঃ হুট করে তালাকের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত নয়!

প্রশ্ন

আচ্ছালামু আলাইকুম,

আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন নিশ্চয়। আমার পরিচিত এক ভাই অনেকদিন ধরে মানসিক কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। স্ত্রীর  আনুগত্য করা বিষয়ে কুরান এবং হাদিস-এর আলোকে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন।……

অনেক স্ত্রীই চাই তার স্বামী তার কথা পালন করুক। আমরা সংসার টিকানোর জন্য, স্ত্রীকে খুশি করার জন্য অনেক ক্ষেত্রে তার কথা মেনে নেই।
অপরপক্ষে দেখা যায় স্ত্রী স্বামীর কোনো কথা শুনছেনা। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষিত চাকুরীজীবী মেয়েরা নিজেদের খেয়াল খুশিমত চলতে চাই। তাদের কাছে স্বামী একটা সাইনবোর্ড মাত্র। এটা আধুনিক সমাজের একটা প্রকট সমস্যা। বাবা-মাকে টাকা দিয়ে স্ত্রীর সাথে শেয়ার করা কি ইসলাম সমর্থন করে?

স্ত্রী যদি স্বামীর কোনো কথাকেই (ইসলামী বিষয় বা সাংসারিক বিষয়)   গুরুত্ত না দেয়/পাত্তা না দেয় সেক্ষেত্রে স্বামী কি আজীবন ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করবে এবং আল্লাহর কাছে দোয়া করবে? না স্বামী এক্ষেত্রে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিতে পারে? বিচ্ছদের সিদ্ধান্ত নিলে যদি আল্লাহর কাছে জুলুমকারীদের দলে অন্তর্ভুক্ত  হতে হয়, কঠিন শাস্তির মুখোমুখী হতে হয় সে সম্ভাবনাও থেকেই যাই।

এ বিষয়ে ঐ ভাই দোয়ার দরখাস্ত করেছেন। আর, কুরান হাদিসের আলোকে  এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখা আশা করছি। অনেক ভাই হয়ত উপকৃত হবেন ইনশা আল্লাহ।

জাযাকুমুল্লাহ খাইর।

উত্তর

وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

স্ত্রীর কথা মানা

স্বামীর স্ত্রীর মাঝে সুন্দর ও ভালবাসার সম্পর্ক অটুট থাকুক এটিই ইসলামী শরীয়তের শিক্ষা ও নির্দেশ। স্ত্রীর কথা মানা অবশ্যই জায়েজ যদি তা শরীয়ত গর্হিত কোন কিছু না হয়। শরীয়ত গর্হিত বিষয় যেমন পর্দাহীন  চলাফেরা, দাড়ি কেটে ফেলা, নাটক সিনেমা দেখা, পিতামাতার অবাধ্য হওয়া এমন শরীয়ত গর্হিত কাজ করতে না বললে স্ত্রীর কথা মানতে কোন সমস্যা নেই। স্ত্রীর সাথে ভাল ব্যবহার করা। তার ন্যায্য অধিকার প্রদান করা এসবই স্বামীর দায়িত্ব। তবে স্ত্রীর অন্যায় আবদার তথা গোনাহের আবদার রক্ষা করা জায়েজ নয়।

রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-

لاَ طَاعَةَ فِى مَعْصِيَةِ اللَّهِ إِنَّمَا الطَّاعَةُ فِى الْمَعْرُوفِ

গোনাহের কাজে কারো কথা মানা যাবে না। মানা যাবে কেবল কল্যানী বিষয়।

{সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৬৮৩০,সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৪৮৭১,সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৪৫৬৯,সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২৬২৭,সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২৮৬৫,সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-১৭০৭}

স্ত্রীদের সাথে ভাল আচরণের প্রতি উৎসাহ ব্যাঞ্জক অনেক হাদীস বর্ণিত হয়েছে। যেমন-

وَاسْتَوْصُوا بِالنِّسَاءِ خَيْرًا، فَإِنَّهُنَّ خُلِقْنَ مِنْ ضِلَعٍ، وَإِنَّ أَعْوَجَ شَيْءٍ فِي الضِّلَعِ أَعْلاَهُ، فَإِنْ ذَهَبْتَ تُقِيمُهُ كَسَرْتَهُ، وَإِنْ تَرَكْتَهُ لَمْ يَزَلْ أَعْوَجَ، فَاسْتَوْصُوا بِالنِّسَاءِ خَيْرًا

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, আমার নিকট হতে নারীদের সাথে সদাচরণের উপদেশ গ্রহণ কর। তাদেরকে পাঁজরের হাড় দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে এবং হাড়ের মধ্যে সর্বাধিক বাঁকা হাড় হল উপরেরটি। [সেই হাড় হতেই নারীদের সৃষ্টি করা হয়েছে]। অতএব তুমি যদি তা সোজা করতে চাও তবে ভেঙ্গে ফেলবে। আর ঐভাবে ফেলে রাখলে সর্বদা উহা বাঁকাই থাকবে; সুতরাং তোমরা নারীদের সাথে সদ্ব্যবহার করবে। {বুখারী, হাদীস নং-৫১৮৬}

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: “أَكْمَلُ الْمُؤْمِنِينَ إِيمَانًا أَحْسَنُهُمْ خلقا، وخياركم خياركم لنسائهم”

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, মুমিনদের মধ্যে পূর্ণতর মুমিন সেই ব্যক্তি, যার আচার আচারণ উত্তম। আর তোমাদের মাঝে উত্তম সেই ব্যক্তি যে তার স্ত্রীদের কাছে উত্তম। {সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৪১৭৬}

عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” إِنَّ مِنْ أَكْمَلِ الْمُؤْمِنِينَ إِيمَانًا، أَحْسَنَهُمْ خُلُقًا، وَأَلْطَفَهُمْ بِأَهْلِهِ

হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, মুমিনদের মাঝে সেই ব্যক্তি অধিকতর পূর্ণ মুমিন, যে ব্যক্তি সদাচারী এবং নিজ পরিবারের জন্য কোমল এবং অনুগ্রহশীল। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২৪২০৪, তিরমিজী, হাদীস নং-২৬১২}

স্ত্রীরও উচিত স্বামীকে কষ্ট না দেয়া। স্বামীর আনুগত্ব করা। হাদীসে স্বামীর কথা মান্য করার উপর অনেক হাদীস বর্ণিত হয়েছে। এমনকি রাসূল সাঃ এমনও ইরশাদ করেছেন যে,

عَنْ مُعَاذٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَوْ كُنْتُ آمِرًا أَحَدًا أَنْ يَسْجُدَ لِأَحَدٍ لَأَمَرْتُ النِّسَاءَ أَنْ يَسْجُدْنَ لِأَزْوَاجِهِنَّ

হযরত মুয়াজ রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যদি আমি যদি কোন ব্যক্তিকে অন্য কাউকে সেজদা করার আদেশ দিতাম, তাহলে আমি স্ত্রীদের আদেশ দিতাম তাদের স্বামীকে সেজদা দিতে। [কিন্তু সেজদা আল্লাহ ছাড়া কাউকে দেয়া জায়েজ নয়, তাই এ আদেশ দেয়া হয়নি’।

{মুসন্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-৮৭৮৫,সুনানে দারেমী, হাদীস নং-১৫০৪,সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২১৪০,মুসনাদুল হারেস, হাদীস নং-৪৯৮,মাশকিলুল্ আসার, হাদীস নং-১৪৮৭,মুজামে কাবীর, হাদীস নং-৪৮৬,মুসতাদরাক আলাস সাহিহাইন, হাদীস নং-২৭৬৩,সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী, হাদীস নং-১৪৭০৫।

এমনকি আরো ইরশাদ হয়েছে-

عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَيُّمَا امْرَأَةٍ مَاتَتْ وَزَوْجُهَا عَنْهَا رَاضٍ دَخَلَتِ الجَنَّةَ.

হযরত উম্মে সালামা রাঃ হতে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে নারী তার স্বামীকে সন্তুষ্ট রেখে মৃত্যুবরণ করবে, সে বেহেশতী হবে। {অবশ্য স্বামীর শরীয়ত বিরোধী কাজে নয়]। {তিরমিজী, হাদীস নং-১১৬১}

পিতা-মাতার খেদমত

স্বামী হিসেবে স্ত্রীর ন্যায্য অধিকার প্রদান করা যেমন স্বামীর উপর আবশ্যক। তেমনি সন্তান হিসেবে পিতা-মাতার খেদমত করাও জরুরী। এক্ষেত্রে স্ত্রী বাধা হয়ে দাঁড়ালেও তার কথা মানা যাবে না। পিতা-মাতা সবার আগে। তাই এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বের বিষয়টি সমাধা করতে হবে। পিতা মাতার হককে যেমন নষ্ট করা যাবে না, তেমনি স্ত্রীরও ন্যায্য অধিকার প্রদান করতে হবে।

وَقَضَىٰ رَبُّكَ أَلَّا تَعْبُدُوا إِلَّا إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا ۚ إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِندَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلَاهُمَا فَلَا تَقُل لَّهُمَا أُفٍّ وَلَا تَنْهَرْهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوْلًا كَرِيمًا [١٧:٢٣]

তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।

وَاخْفِضْ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحْمَةِ وَقُل رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا [١٧:٢٤]

তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন। {সূরা বাকারা-২৩-২৪}

প্রসঙ্গ বিচ্ছেদ-তালাক

স্বামীর স্ত্রীর মাঝে বিচ্ছেদ হয়ে যাক এটি কখনোই ইসলাম ধর্মে কাম্য নয়। ছোটখাট বিষয় নিয়ে মতভেদ সবার সাথেই হতে পারে। এরজন্য এভাবে হুট করে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেয়াটা সমীচিন নয়। তাই ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। স্ত্রীকে বুঝানো। না বুঝলে পরিবারকে দিয়ে বুঝানো। এরপরও যদি সংসার করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। তবু ধৈর্য্য ধরে থাকলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলা এর সওয়াব দান করবেন।

এক্ষেত্রে রাসূল সাঃ এর এ হাদীসটি সর্বদা স্বরণ রাখা উচিত-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَفْرَكْ مُؤْمِنٌ مُؤْمِنَةً، إِنْ كَرِهَ مِنْهَا خُلُقًا رَضِيَ مِنْهَا آخَرَ» أَوْ قَالَ: «غَيْرَهُ

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, কোন মুমিন পুরুষ যেন কোন মুমিনা নারীকে শত্রু মনে না করে। কেননা, সে তার এক কাজকে নাপছন্দ করলে তার অপর কাজকে পছন্দ করবে। {মুসলিম, হাদীস নং-১৪৬৯}

এক কাজে অসন্তুষ্ট হয়েই তালাকের মত সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত হবে না।

যদি কোন পদ্ধতিই কাজে না লাগে। সংসার করা অসম্ভবই হয়ে পড়ে। তাহলে শুধুমাত্র এক তালাক প্রদান করবে। দুই বা তিন তালাক নয়। এক তালাক প্রদানের পর যদি সংসার করার ইচ্ছে থাকে, তাহলে পুনরায় স্বামী স্ত্রী ইদ্দতের মাঝে একত্র হয়ে যেতে পারবে। আর ইদ্দতের পর নতুন করে বিয়ে করে একসাথে ঘর করতে পারবে। আর যদি সংসার না করার ইচ্ছে হয়, তাহলে স্ত্রী ইদ্দত শেষ হবার পর অন্য যে কারো সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে। প্রথম স্বামীর সাথে আর কোন সম্পর্ক বাকি থাকবে না।

আবারো বলছি-যদি সংসার করা অসম্ভব হয়ে পড়ে, তাহলে কিছুতেই দুই বা তিন তালাক প্রদান করবেন না। কেবলি এক তালাক প্রদান করবে। যেহেতু আপনার উদ্দেশ্য এক তালাকের দ্বারাই পূর্ণ হয়ে যায়, সেখানে দুই বা তিন তালাক প্রদান করা অযথা কাজ এবং গোনাহের কাজ ছাড়া আর কিছু নয়। তাই এহেন গোনাহের কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।

الطَّلَاقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّا آتَيْتُمُوهُنَّ شَيْئًا إِلَّا أَن يَخَافَا أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ [٢:٢٢٩]

তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। {সূরা বাকারা-২২৯}

সবশেষে আপনার দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ কামনা করছি। আল্লাহ তাআলা আপনার পরিবারকে দ্বীন মেনে সুন্দর জীবন যাপন করার তৌফিক আল্লাহ তাআলা দান করুন। আমীন।

والله اعلم بالصواب

উত্তর লিখনে

লুৎফুর রহমান ফরায়েজী

পরিচালক-তালীমুল ইসলাম ইনষ্টিটিউট এন্ড রিসার্চ সেন্টার ঢাকা।

ইমেইল- [email protected]

[email protected]

0Shares

আরও জানুন

হজ্জ অবস্থায় রক্ত দেয়ার হুকুম কী?

প্রশ্ন মাননীয় মুফতী সাহেব, হজ্জরত অবস্থায় রক্তদান করলে হুকুম কি? কোন জরিমানা আসবে কিনা? দলিল …